এক নজরে দেখে নিন বীরভূম জেলার দর্শনীয় স্থান ( অবস্থান ও পথনির্দেশ )

এক নজরে দেখে নিন বীরভূম জেলার দর্শনীয় স্থান ( অবস্থান ও পথনির্দেশ )

বীরভূম জেলার দর্শনীয় স্থান


  • আকালীপুর–নলহাটী থানার লােহাপুর স্টেশন হতে প্রায় চার মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে ব্রহ্মাণী নদীর তীরে অবস্থিত। নলহাটী থেকে বাসযােগেও আসা যায়। মহারাজ নন্দকুমার আরাধিতা সর্পাসনা কালীর মন্দির আছে।



  • আমার কুটীর-বােলপুর সিউড়ি ( ভায়া পাড়ই ) সড়কে বল্লভপুরে নেমে নিকটেই এই স্থান।


  •  ইটাণ্ডা—বােলপুর থানায় অবস্থিত। বােলপুর পাঁচশােয়া বাসযােগে এই স্থানে পৌঁছান যায়।


  • ইলামবাজার-ইলামবাজার থানায় প্রধান গঞ্জ। বােলপুর হতে বাসযােগে যাওয়া যায়। অজয় তীরস্থ ইলামবাজার গালার কারখানার জন্য বিখ্যাত ছিল। 



  • উচকরণ—নানুর থানায় নানুরের দুমাইল দক্ষিণে হাঁটাপথে যাওয়া যায়। ধর্মমঙ্গলের কবি হৃদয় রাম সৌ-এর জন্মভূমি। মন্দিরাদি আছে। 


  • কঙ্কালীতলা—বােলপুর থানায় অবস্থিত এই সতীপীঠে বােলপুর-গুনুটিয়া বাসে যাওয়া যায়। 


  • কচুজোড়-সিউড়ি থানার অন্তর্গত। সিউড়ি-দুবরাজপুর বাসরুটের উপর এই গ্রামে প্রাচীন ধ্বংসস্তুপ লক্ষণীয়।



  • কড়িধ্যা-সিউড়ির পশ্চিম উপকণ্ঠে এক মাইল দূরে কড়িধ্যা একটি প্রাচীন গ্রাম। রেশম শিল্পের জন্য বিখ্যাত। 


  • কবিলাসপুর-রাজনগর থানা সিউড়ি রাজনগর বাসরুটে লাউজোড়ে নেমে হেঁটে যাওয়া যায়। প্রাচীন মন্দির দর্শনীয়।



  • কলেশ্বর—ময়ূরেশ্বর থানায় বীরভূমের পূর্ব সীমান্তের একটি শৈবতীর্থ। সাঁইথিয়া-লােকপাড়া বাসে যাওয়া যায়। 


  • কীর্ণাহার - নানুর থানার প্রাচীনগঞ্জ, সরকার জমিদার বংশের গ্রাম। সিউড়ি বা বােলপুর থেকে সরাসরি বাসে বা আমােদপুর-কাটোয়া ছােট লাইনের ট্রেনে যাওয়া যায়। সাহিত্য-চর্চার একদা কেন্দ্র ছিল।



  •  কোটাসুর-ময়ূরেশ্বর থানায় ময়ূরাক্ষী নদীতীরে অবস্থিত। সিউড়ি-বহরমপর-সাঁইথিয়া-রামপুরহাট-সাঁইথিয়া-ষাটপলসা প্রভৃতি বাসরুট এই গ্রামের উপর দিয়ে গিয়েছে। মদনেশ্বর শিবের মন্দির, বৈষ্ণব আশ্রম আছে। গ্রামটি মহাভারতীয় ভীম-বকরাক্ষসের স্মৃতি বিজড়িত। 



  •  খয়রাশােল –সিউড়ি, বােলপুর, দুবরাজপুর থেকে সরাসরি বাসে যাওয়া যায়। বলরামের ছবিটি উল্লেখ্য। 



  • গণপুর–মহম্মদবাজার থানায়। সিউড়ি-রামপুরহাট বাসরুটের উপর অবস্থিত। প্রাচীন মন্দির ও বন আছে।



  • গুনুটিয়া – লাভপুর থানায় ময়ুরাক্ষী নদীর নিকটবর্তী গ্রাম। বােলপুর, সিউড়ি লাভপুর থেকে সরাসরি লাল. যাওয়া যায়। সাহেবদের রেশমকুঠির ধ্বংসাবশেষ আছে। 



  • ঘুরিষা-ইলামবাজার-দুবরাজপুর বাসরুটে পড়ে। প্রাচীন মন্দির আছে। পণ্ডিত রামব্রহ্ম তর্কতীর্থের জন্মভূমি। 



  • চণ্ডীদাস-নানুর বােলপুর কীর্ণাহার বাসে চণ্ডীদাসের জন্মস্থান নানুরে যাওয়া যায়। এখানকার বাসুলির মন্দির ও ধ্বংসস্তুপ প্রত্নতত্ত্বের আকর।




  •  জয়দেব-কেন্দুলী—ইলামবাজার থানায় অজয়তীরে ইতিহাস প্রসিদ্ধ কৰি জয়দেবের জন্মস্থান। সিউড়ি বা বােলপুর হতে বাসযােগে সরাসরি জয়দেরের প্রত্নস্থলগুলিতে পৌঁছান যায়।



  • জলন্দী (শ্রীপাট )–বােলপুর থানায় বােলপুর থেকে দশ মাইল ব্যবধানে এই বৈষ্ণবতীর্থ অবস্থিত। বােলপুর-পালিতপুর সড়কে বাসযােগে বঙ্গছত্র' নামক বাসস্টপে নেমে মেঠো পথে প্রায় পাঁচ কিলােমিটার রাস্তা। 



  • জুবুটিয়া—নানুর থানায়, বােলপুর-উদ্ধারণপুর বাস রাস্তায় অবস্থিত। জম্পেশ্বর শিবের মন্দির আছে। 



  • জোফলাই-দবরাজপুর থানায়, দুবরাজপুরের পাঁচ মাইল পূর্বে হাঁটা পথে যাওয়া যায়। বৈষ্ণবশ্রীপাট অবস্থিত।



  • ডাবুক—ময়ূরেশ্বর থানায় এই শৈবক্ষেত্র অবস্থিত। বাসযােগে বীরচন্দ্রপুরে নেমে মেঠো পথে প্রায় তিন কিলােমিটার হাঁটলে ডাবুকেশ্বর মন্দিরে পৌঁছান যায়। 



  • ঢেকা-ময়ূরেশ্বর থানায় রাজা রামজীবন রায়ের প্রতিষ্ঠিত ঐতিহাসিক গ্রাম। সাঁইথিয়া-লােকপাড়া বাসে পৌঁছান যায়। 



  • তারাপীঠ- রামপুরহাট থানায় এই প্রসিদ্ধ শক্তিতীর্থ অবস্থিত। সাঁইথিয়া বা রামপুরহাট স্টেশনে নেমে বাসে বা অটোরিক্সা করে তারাপীঠ মন্দির পৌঁছান যায়। সাধক বামাক্ষ্যাপার সাধন ক্ষেত্র ও বশিষ্ঠ আরাধিতা তারামায়ের মন্দির ও শ্মশান দর্শনীয়। 



  • দুবরাজপুর-সাঁইথিয়া অণ্ডাল রেলপথে একটি স্টেশন, থানা, শহর। মামা-ভাগনে শিলা ও
পাহাড়েশ্বর শিব মন্দিরসহ পাহাড়টি দর্শনীয়।



  • দেউলী-বােলপুর থানায় লর্ড এস, পি, সিংহের জন্মখ্যাত রায়পুর নামক গ্রামের দু কিলােমিটার পশ্চিমে অজয়তীরে অবস্থিত। বােলপুর ইলামবাজার বাসে রায়পুর বাসস্টপে নেমে পায়ে হেঁটে এই গ্রামে যাওয়া যায়। 



  • দেবীপুর-ইলামবাজার থানায়, ইলামবাজারের দি কিলােমিটার পশ্চিমে অবস্থিত। ইলামবাজার থেকে সিউড়ি বা দুবরাজপুরগামী বাসে দেবীপুর মােড়ে নেমে হাটা পথে গ্রামে প্রবেশ করতে হয়। প্রাচীন প্রত্নসামগ্রী পাওয়া গেছে ও বৈষ্ণব শ্রীপাট বলে খ্যাত। 



  • নলহাটী–সাহেবগঞ্জ লুপের একটি স্টেশন। সিউড়ি, বােলপুর, সাঁইথিয়া প্রভৃতি শহর হতে বাসে নলহাটী পৌছে রিক্সাযােগে শহরের পশ্চিম প্রান্তস্থ ললাটেশ্বরী বা পার্বতীতলায় যাওয়া যায়। এটি একটি স্বাস্থ্যকর স্থান ছিল 



  • নাকড়াকোন্দা-খয়রাশােল থানায় অবস্থিত ফান্ধুনী মুখােপাধ্যায়ের জন্মখ্যাত এই গ্রামে ইলামবাজার বা সিউড়ি হতে লােকপুরগামী বাসে যাওয়া যায়। 



  • নারায়ণপুর - রামপুরহাট হতে বাসযােগে সাঁওতালপরগণা সন্নিকট এই প্রাচীন গ্রামে যাওয়া যায়। পূর্বে এখানে লােহা প্রস্তুত হত। 



  • পাইকড়-সাহেবগঞ্জের পথে লুপ লাইনে অবস্থিত মুরারই স্টেশনে নেমে এই প্রাচীন প্রত্নস্থল যাওয়া যায়। সিউড়ী বা বােলপুর হতে বাসযােগেও পাইকড়ে যাওয়া যায়। 



  • পাঁচড়া-খয়রাশােল থানায় শাল নদীতীরে অবস্থিত সাঁইথিয়া-অণ্ডাল শাখা রেলপথে একটি স্টেশন। সিউড়ী থেকে বাসযােগে এই গ্রামে আসা যায়। শিবের মন্দির আছে।



  • পুরন্দরপুর—সিউড়ী থেকে পাঁচমাইল পূর্বে একটি গঞ্জ। সিউড়ী থানায় অবস্থিত। ধর্মরাজের মন্দির আছে। 


  • পেরুয়া-খয়রাশােল থানায়, সিউড়ী লােকপুর বাসে পেরুয়া গােপালপুর মােড়ে নেমে পায়ে হেঁটে পেরুয়া গ্রামে যাওয়া যায়। 



  • ভুইফোর নাথ–সিউড়ি থানায় কড়িধ্যা নামক প্রসিদ্ধ গ্রামের পশ্চিমে প্রায় দেড় কিলােমিটার
দূরে অবস্থিত। সিউড়ি-বক্রেশ্বর বাসে কড়িধ্যা কালীতলায় নেমে মেঠো পথে এই সংস্কারপ্রাপ্ত শিবক্ষেত্র যাওয়া যায়। 



  • বক্রেশ্বর—দুবরাজপুর থানায় অবস্থিত, উষ্ণপ্রস্রবণ ও শিবক্ষেত্র। বােলপুর, ইলামবাজার, সিউড়ি, সাঁইথিয়া প্রভৃতি শহর থেকে বাসযােগে যাওয়া যায়। 



  • বারা—নলহাটী-আজিমগঞ্জ লাইনে লােহাপুর স্টেশনের নিকটবর্তী সুপ্রাচীন গ্রাম বারা অবস্থিত। কথিত আছে এই স্থানই মহাভারতের বারণাৰত। বীরভূমের মধ্যে সবচেয়ে বেশী প্রত্নেশ্বৰ্যে ঐশ্বৰ্য্যবান বারা গ্রাম এক দর্শনীয় স্থান। 



  • বীরচন্দ্রপুর-ময়ূরেশ্বর থানায় অবস্থিত।সাঁইথিয়া-তারাপীঠ বাসযােগে প্রভু বীরচন্দ্রের স্মৃতি বিজড়িত বীরচন্দ্রপুরে যাওয়া যায়। পার্শ্ববর্তী গর্ভাবাসে নিত্যানন্দ প্রভু জন্ম গ্রহণ করেন। বিখ্যাত বৈষ্ণব তীর্থক্ষেত্র। 



  • বীরনগর—মুরারই থানার অন্তর্গত। সাহেবগঞ্জ লুপে রাজগ্রাম স্টেশনে নেমে চারমাইল পশ্চিমে সাঁওতা-পরগণা সীমান্তে এই গ্রামে পৌঁছান যায়। 



  • বােলপুর-বিশ্বভারতী-সাহেবগঞ্জ লুপ লাইনে বােলপুর একটি কর্মমুখর স্টেশন। বােলপুর শহর হতে রিক্সাযােগে কবিগুরু প্রতিষ্ঠিত শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় দর্শনীয়। 



  • ভদ্রপুর—নলহাটী থানায় অবস্থিত মহারাজ নন্দকুমারের রাজধানী। এই গ্রামে নলহাটী থেকে সরাসরি বাসযােগে যাওয়া যায়।




  • ভীমগড়-পীঠিপতি ভীমশার স্মৃতিধন্য ভীমগড় গ্রাম সাইথিয়া-অণ্ডাল শাখা রেলপথে ক্ষুদ্র জংশন। এই স্থান হতে ভীমগড়-পলাশস্থলী লাইন পশ্চিমে বিসর্পিত। সিউড়ি বা বােলপুর থেকে বাসযােগে ভীমগড়ে যাওয়া যায়।



  • ভাণ্ডীরবন—সিউড়ি থানার অন্তর্গত প্রসিদ্ধ শৈব ও বৈষ্ণবতীর্থ। সিউড়ি-ভাণ্ডীরবন
বাসযােগে ভাণ্ডীরবনে পৌঁছান যায়।


  • মঙ্গলডিহি - ইলামবাজার থানায় অবস্থিত। পাড়ুই-কুড়মিঠা বাসযােগে মঙ্গলডিহি পৌঁছান যায়। বৈষ্ণব মন্দির ও শিব মন্দির আছে। 



  • ময়নাডাল–সিউড়ি-খয়রাশােল রাস্তায় গােপালপুর বাসস্টপে নেমে তিন কিলােমিটার দক্ষিণে। কীৰ্ত্তনের ঘরানার জন্য বিখ্যাত। 



  • ময়রেশ্বর- সাঁইথিয়া রামপুরহাট বাস রাস্তা এই প্রাচীন গ্রামের মধ্যে দিয়ে গিয়েছে। থানা,
পােস্ট অফিস আছে।



  • মল্লারপুর-ময়ূরেশ্বর থানায় অবস্থিত। এই প্রাচীন শৈবতীর্থ সিউড়ি-রামপুরহাট বা বােলপুর-রামপুরহাট বাস সড়কে অবস্থিত। মলেশ্বর শিবমন্দিরটি প্রাচীন। 



  • মাড়গ্রাম-রামপুরহাট থানার অন্তর্গত, রামপুরহাট- বিষ্ণুপুর বাসযােগে মাড়গ্রামে পৌঁছান যায়। জেলার সবচেয়ে বড় ও একটি প্রাচীন গ্রাম। বহু কিংবদন্তীর নিদর্শন আছে। 



  • মুলুক (শ্রীপাট )–বােলপুর থানায় বােলপুরের দেড় কিলােমিটার পূর্বে অবস্থিত। বােলপুর-পালিতপুর বাসযােগে এই বৈষ্ণবতীর্থ রামকানাই-এর শ্রীপাট যাওয়া যায়। 



  • রসা-খয়রাশােল থানায়। ভীমগড়-পলাশস্থলী রেলপথে বড়রা স্টেশনে নেমে হেঁটে রসা গ্রামে পৌছান যায়।একটি প্রাচীন শিবমন্দির আছে। 



  • রায়পুর-সিউড়ি থানায়, সিউড়ী-দুবরাজপুর বাস সড়কে রায়পুর নামক ঐতিহাসিক গ্রামে বহু মন্দির ও ধবংসাবশেষ পড়ে আছে। 



  • রাজনগর-বােলপুর, সিউড়ি ইলামবাজার-দুবরাজপুর প্রভৃতি শহর হতে বাসযােগে রাজনগর নামক ঐতিহাসিক জনপদে ( একদা জেলার রাজধানী ) যাওয়া যায়। 



  • রাখড়েশ্বর-লাভপুর থানায় কোপাই নদী তীরে অবস্থিত,প্রাচীন ও ঐতিহাসিক শিবশ্বেত্র। লাভপুর বা কোপাই স্টেশন হতে সমদূরে অবস্থিত এই স্থানে বােলপুর-তরুলিয়াঘাট ভায়া লাভপুর বাসে যাওয়া যায়।



  • লাভপূর্ণ-ফুল্লরা—লাভপুর থানায় অবস্থিত। এই শক্তিতীর্থ সিউড়ি বােলপুর হতে বনিয়োগে যাওয়া যায়। এছাড়া আহqাদপৱ কাটোয়া ছোট লাইনে লাভপুর একটি স্টেশনও বটে। 


  • শেরাও–বােলপৱ থানায়। বােলপুর পালিতপুর বাসে শেরাণ্ডী মােড়ে নেমে প্রায় দু কিলােমিটার পায়ে হেঁটে গ্রামে যাওয়া যায়।


  • সজিনা—বােলপুর সিউড়ি বা কীর্ণাহার সিউড়ি বাসে পুরন্দরপুর হাটতলায় নেমে দক্ষিণে এক মাইল, এখানে কালীদেবী বিখ্যাত 



  • সাঁইথিয়া- নন্দীকেশ্বরীতলা। এ স্থানে বীরভূমের অন্যতম সতীপীঠ অবস্থিত এরূপ লােকশ্রুতি
বর্তমান। সাঁইথিয়া রেলস্টেশন সংলগ্ন ও এর পূর্বদিকে অবস্থিত।


  • সিউড়ি-জেলার সদর শহর, প্রাচীন মন্দিরাদি কলেজ-লাইব্রেরীর পাশেই তিলপাড়া ব্যারেজ দর্শনীয়। মােরব্বার জন্য বিখ্যাত। 


  • সুপুর-সুরথেশ্বর—বােলপুর ইলামবাজার বাস সড়কে সুরথেশ্বর মােড়ে নেমে সুরথেশ্বর শিবতলা ও সুপুর নামক সুপ্রাচীন পল্লী জনপদে পৌঁছান যায়। এই স্থান দুটি বােলপুর থানায় অবস্থিত।



  • হেতমপুর—দুবরাজপুর থানায় অবস্থিত এই সুপ্রসিদ্ধ গ্রাম। সিউড়ী বা বােলপুর থেকে বাসযােগে যাওয়া যায়। বীরভূমের প্রাচীনতম কলেজ, রাজবাড়ি,শেরিনা বিবির সমাধি, মন্দিরাদি দর্শনীয়।।

Post a Comment

0 Comments