আমাদের এখানে পুরোপুরি স্বাস্থ্য দপ্তরের ঢিলেমির জন্য পজিটিভ কেসের সংখ্যা বাড়ছে

আমাদের এখানে পুরোপুরি স্বাস্থ্য দপ্তরের ঢিলেমির জন্য পজিটিভ কেসের সংখ্যা বাড়ছে ।

আমাদের এখানে পুরোপুরি স্বাস্থ্য দপ্তরের ঢিলেমির জন্য পজিটিভ কেসের সংখ্যা বাড়ছে




 যারা বাইরের রাজ্য থেকে আসছে তাদের স্বাস্থ্য কেন্দ্রে প্রাথমিক পরীক্ষা (স্ক্রিনিং ও কোন উপসর্গ আছে কী না ) করার পর বলা হচ্ছে হোম কোয়ারান্টিনে থাকতে । তারপর একটা ডেট দেওয়া হচ্ছে লালারস সংগ্রহ করার জন্য । এই আসা ও লালারস সংগ্রহ করার মাঝখানে 5-7 দিন সময় পেরিয়ে যাচ্ছে । এর মধ্যে সেই ব্যক্তি ঘরে পুরোপুরি ভাবে নিজেকে আবদ্ধ না রেখে ঘুরে বেড়াচ্ছে । পরে যখন সোয়াব টেস্টের রির্পোট আসছে তখন দেখা গেল তিনি পজিটিভ । আবার যাদের রিপোর্ট নেগেটিভ আসছে তাদের তো আবার রির্পোট ই দেওয়া হচ্ছে না শুনলাম । এরপর সেই পজিটিভ ব্যক্তিকে কোভিড হাসাপাতালে ভর্তি করা হচ্ছে । ঐ যে 5-7 দিনের ব্যবধানে তিনি কতজনকে স্প্রেড করে দিয়ে গেল সেই গাফিলতির দায়টা কার ? এখন আমার প্রশ্ন , যারা আসছে তাদের বাড়িতে হোম কোয়ারান্টিনে না পাঠিয়ে কেন সরকারী কোয়ান্টিনে রাখা হচ্ছে না ? কেন আসার প্রথম দিনেই তাদের প্রথমেই লালারস সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হচ্ছে না ? কেন তাদের কোটের মতো পরে ডেট দিয়ে সোয়াব টেস্টের জন্য হাজির হতে হবে ? সঙ্গে সঙ্গে কেন তাদের পরীক্ষা কারার ব্যবস্থা হবে না ? এগুলো যদি প্রথমে করা হত তাহলে এত স্প্রেড হবার সম্ভাবনা থাকতো না ! এইরকম অনেক প্রশ্ন আমাদের মনে উঁকি মারছে । কী জানি কী হবে এরপর !

Prosenjit Malakar

Post a Comment

0 Comments