মহিলাদের যোনি টাইট বা সঙ্কোচনের সহজ চিকিৎসা- নারীর সৌন্দর্যে ঘরোয়া চিকিৎসা
নারীদের
যোনি টাইট বা সঙ্কোচনের উপায় আছে কি?
অনেকেই
এই পোস্টটিকে খারাপ দৃষ্টিতে দেখবেন
আমি
জানি। কিন্তু আপনাদের উপকারের কথা চিন্তা করেই আজকে এই পোস্টটি আপনাদের মাঝে শেয়ার
করছি।
উত্তর:
সাধারনত দেখা যায় কোন বিবাহীত নারী ১টি বা ২টি সন্তান জন্ম দেয়ার পর তাদের যোনির
অবস্থা এমন
হয়
যেন শুধু চামরার একটি ঠোস যেখানে পুরুষেরা সহবাস করে তেমন সুখ পায় না। এতে করে
যেমন সংসারে অশান্তি দেখা দেয় তেমনি সংসার ভাঙ্গার
ঘটনাও
কম নয়। আবার অনেক মেয়েরা ভুল বসত বা ইচ্ছা বসত বিয়ের আগেই এক বা একাধিক পুরুষের
সঙ্গে দেহ সুখ লাভ করে, যার কারণে যোনাঙ্গ ঢিলা হয়ে
যায়, পরবর্তিতে
বিয়ে করতে ভয় পায়-যদি তার স্বামীর কাছে তার ঘটনা ধরা পরে যায়। আবার অনেক
মেয়েরা বিয়ের আগেই দু-বা তিন বার এম-আর করে,তাদের বিবাহিত জীবন
দুঃক্ষময় হয়ে উঠে তাদের জন্য আজকের এই পোষ্ট অবশ্যই উপকৃত হবেন আশা করি–স্বামীর
ভালোবাসা লাভের সর্ব প্রধান বিষয় হচ্ছে তাকে যৌন সুখ ঠিক ভাবে দেওয়া
যৌনসুখ
যদি দিতে না পরেন তবে আপনার স্বামী খুব বেশি দিন আপনার থাকবে না এটা নিশ্চিৎ
থাকুন।
নারীদের
যোনি টাইট বা সঙ্কোচনের।
প্রথম
পদ্ধতি :
দুগ্ধী
নামক এক প্রকার ঘাস আছে বা গ্রামের মানুষ যাকে দুবলা ঘাস বলে চিনেন। আপনি নিজে না
চিনলে কোন বয়স্ক লোক দের জিজ্ঞাসা করুন এবার সেই ঘাস যোগাড় করে সে গুলো ছায়াতে
শুকাতে হবে এবং স্বযত্নে রেখে দিন। এবার সহবাসের ঠিক দু ঘন্টা আগে সেই ঘাসগুলো
হাতে নিয়ে আপনার যোনির সাইজ অনুযায়ী ছোট একটি পুটলি করুন এবং আপনার যোনির মধ্যে
ভরে রাখুন।এবার সহবাসের ঠিক আগ মুহুর্তে সুযোগ বুঝে সেটা বের করে ফেলুন। ১৮ বছরের
যুবতির
ন্যায় আপনার যোনি টাইট ও পুরুষের জন্য সুখ দায়ক হবে। এটা নিশ্চিন্তে একটি নিরাপদ
ও নিশ্চিত
উপায়।
নারীদের
যোনি টাইট বা সঙ্কোচনের দ্বিতীয় পদ্ধতী :
মাজুফল
ও চিনিয়া কর্পুর–অবশ্যই ঠাটারি বাজারে পাবেন বা যেখান থেকে পারেন যোগার করুন।
এবার এগুলো পাটাতে পিষে কাপর দিয়ে ছেকে নিন এবং খাটি মধুর সঙ্গে মিশিয়ে এক একটি
বরই/কুল এর আকারে বরি তৈরী করুন এবং সহবাসের ৪ঘন্টা আগে একটি বরি যোনিতে ঢুকিয়ে
রাখুন এবং সহবাসের
আগে
বের করে ফেলুন। আপনার যোনি এতেও নিশ্চিত সঙ্কোচ হবে।
তৃতীয়
পদ্ধতি :
আমলকীর
সিরাপঃ আমাদের দেশের খুবই পরিচিত একটি ফল আমলকী। দামে কম সহজলভ্য এই ফলটি যোনিপথ
টাইট করার জন্য বাইরের দেশগুলোতে মেয়েদের যোনিপথে ব্যাপক পরিমানে ব্যবহার করা হয়।
আমলকী ফল কিনে এনে অথবা সংগ্রহ করে পানিতে সিদ্ধ করুন। যখন আমলকী পানিতে গলে
পানিটি পুরু হয়ে আসবে তখন মিশ্রণটি বোতলে সংগ্রহ করুন। এরপর যখনই মেয়েরা গোসল করতে
যাবেন সিরাপটি যোনিপথের ভেতরে এবং বাইরে ম্যাসেজ করুন। প্রায় এক মাস এই নিয়ম
অনুসরন করলে যোনিপথ টাইট হয়ে আসবে।
চতুর্থ
পদ্ধতি :
কেগেল
ব্যায়ামঃ এই ব্যায়াম অনুসরন করে অনেক মেয়েই জীবনে সুখ ফিরে পেয়েছে। বলা হয়ে থাকে
যে বাচ্চা হওয়ার পর নিয়মিত এই ব্যায়াম করলে যোনিপথ ঠিক কুমারী মেয়ের মত টাইট হয়ে
যায়। এই ব্যায়ামটিতে কুঁচকির মাংসপেশি বারবার সংকোচিত এবং প্রসারিত করা হয়। কুঁচকি
১০ সেকেন্ডের জন্য সংকোচিত করে ছেড়ে দিতে হয় আবার ১০ সেকেন্ডের জন্য সংকোচিত করতে
হয় এভাবে প্রায় ১৫ বার পদ্ধতিটি রিপিট করুন। দিনে বিরতি দিয়ে দিয়ে ১০০-২০০ বার
কেগেল ব্যায়াম করতে পারেন। প্রসাব করার সময়ও এই ব্যায়ামটি করতে পারেন। প্রসাব করার
সময় পেশি সংকোচিত করে ৫ সেকেন্ডের জন্য প্রসাব আটকে রাখুন তারপর ছেড়ে দিন।
0 Comments