মেয়েদের ফিংগারিং - Bangla Health Tips
ফিংগারিং
এমন একটা জিনিস যা সৃষ্টির আদি থেকে মানব সমাজে আছে। বলাই বাহুল্য যে অধিকাংশ
মেয়েরা নিজের যৌনাকাঙ্ক্ষা ও চাহিদা পুরন করে নিজেকে পরিতৃপ্ত করতে ফিংগারিং করে
থাকেন বিশেষ করে ভদ্র ঘরের মেয়ারা। উদ্দেশ্য হচ্ছে চরম তৃপ্তি লাভ।
তবে
হ্যাঁ, আমাদের
দেশের নারীদের ফিঙ্গারিং করার প্রভাবটা আগের তুলনায় বর্তমান অনেক বেশি এবং চাহিদা
অনেক।
আমাদের দেশের নারীরা স্বভাবতই লজ্জাশীল বিধায় এ ব্যাপারে
কারো কাছে মুখ খুললেন না যার কারণে পুরোপুরি বুঝতে বা জানতে পারে না, অনেক
কিছুই অজানা থেকে যায় তবে অন্যান্য দেশে এটি খুবই সাধারণ একটি বিষয়।
অনেক
মেয়েই মনে করেন যে ফিংগারিং করলে ভার্জনিটি হারিয়ে যাবে, এই
কথাটি আসলে সঠিক নয় একটু কৌশলে ফিংগারিং করলে অবশ্যই ভার্জিনিটি রক্ষা করে
পরিপূর্ণ সুখ দিতে পারেন
নারীদের
ফিংগার করার ব্যাপারটি বেশ বৈচিত্র্যময়। এর আছে নানান রকম পদ্ধতি। নারীর যৌন
তৃপ্তি তখন আসবে যখন তার যোনিতে পুরুষাঙ্গ প্রবেশ করে। ক্লাইটরিসের সাথে
পুরুষাঙ্গের নিয়মিত ঘর্ষণের এক পর্যায়ে নারীর অরগাজম আসে। তাই ফিংগারিং কারার
সমায়ও নারীদের যোনিতে পুরুষাঙ্গের অনুরুপ কিছু প্রবেশের প্রয়োজন হোতে পারে। প্রথমত
নারীরা নিজের আঙুল ব্যবহার করেন এবং নিজেকে যৌন সুখ দিয়ে থাকেন।
এটাকেই
ফিংগারিং বলা হয়।
এগুলো
ছাড়াও নানান রকমের সেক্স টয় কিনতে পাওয়া যায় যেগুলো পুরুষাঙ্গের অনুরূপ। ভ্রাইবেটর
নামক একটি যন্ত্রও পাওয়া যায়, যা ছোট থেকে বড় নানান
আকৃতির হয়ে থাকে। এটাও নারীদের হস্তমৈথুনে বিশ্বজুড়ে বহুল ব্যবহৃত।
কুমারী
নারী যদি ফিংগারিং করেন তবে সঠিক পদ্ধতি না জানলে তার হাইমেনের ক্ষতি হতে পারে।
পুরুষাঙ্গের ন্যায় সেক্স টয় ব্যবহার করলে হাইমেন ছিঁড়ে যাওয়াটা খুবই স্বাভাবিক।
তাই এই কাজ হতে বিরত থাকাই উত্তম। নারীদের ফিংগারিং এটা ছাড়া তেমন কোন ক্ষতির সম্ভাবনা
নেই। তবে আজেবাজে সেক্স টয় ব্যবহার করলে যোনিতে প্রদাহ সহ নানান রকমের ইনফেকশন হতে
পারে। উন্নতমানের সেক্স টয় ব্যবহার করলে কোন ক্ষতির আশঙ্কা নেই।
আপনার
কিছু জানার থাকলে কমেন্ট না করে আমাদের সরাসরি এসএমএস করুন। শুধুমাত্র মেয়েরাই যে
কোনো গাইনী ও গোপন সমস্যার ব্যাপারে ইনবক্সে এসএমএস মাধ্যমে পরামর্শ নিতে পারবেন।
ধন্যবাদ।
0 Comments