ক্যান্সার আদৌ কোনো রোগ নয়
(ডাঃ বিকাশ গুপ্ত)
১:-চিনি খাওয়া বন্ধ করতে হবে। তাহলে ক্যান্সার এর জীবাণু এমনিতেই মারা যাবে।
২:-গরম পানিতে লেবুর সরবত ১-৩ মাস নিয়মিত পান করলে ক্যান্সার নিরাময়/প্রতিরোধ সম্ভব হয়। এটা কেমোথেরাপির চেয়ে ১০০০ গুন ভালো।এছাড়াও বলেছেন, অঙ্গতা কোনো অজুহাত হতে পারেনা।ক্যান্সার প্রতিরোধে সহজ পদক্ষেপগুলো সবাইকে জানতে হবে।তিনি নিজেই এই কথাগুলো গত ০৫ বছর জাবৎ প্রচার করে চলেছেন।
*The University of meryland school of medicine এর চিকিৎসা বিঙ্গানীগন দীর্ঘ গবেষণায় একথা প্রমাণ করেছেন।
**সুন্দর স্বাস্থর অধিকারী হতে তিনি আরও কিছু পরামর্শ দিয়েছেন:-
১:-লেবুর রসের মধ্যে প্রাপ্ত সাইট্রিট এসিড উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্তন করে, রক্ত নালিকা ব্লক হওয়া রোধ করে এবং রক্ত সন্চালণ বাড়িয়ে রক্ত জমাট বাধা কমিয়ে দেয়।২:-হলুদ ও পার্পল বা মেজেন্টা রং এর আলুর মধ্যে ক্যান্সার প্রতিরোধ এর গুণাবলি রয়েছে।
৩:- প্রায়শই রাতে দেরিতে খাওয়ার কারণে পাকস্থলীর ক্যান্সার হতে পারে।
৪:-সপ্তাহে ০৪টার বেশি ডিম খাওয়া যাবে না।
৫:- মুরগির পিঠের মাংস খাওয়ার ফলে পাকস্থলীর ক্যান্সার হতে পারে।
৬:-খাওয়ার পর ফল খাওয়া যাবেনা বরণ খাওয়ার আগেই ফল খেয়ে নিন।
৭:-মাসিক চলাকালিন সময়ে চা পান থেকে মেয়েদের বিরত থাকতে হবে।
৮:-সয়ামিল্ক খাবেন কিন্তু এতে চিনি ও ডিম যোগ করা যাবে না।
৯:- খালি পেটে টমেটো খাওয়া যাবে না।
১০:-পিত্তথলির পাথর হওয়া থেকে মুক্ত থাকতে প্রতিদিন সকালে নাস্তার আগে ০১গ্লাস পানি পান করতে হবে।
১১:- বিছানায় যাওয়ার কমপক্ষে ০৩ ঘন্টা আগে আহার করবেন।
১২:-মদ্যপান থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকতে হবে।
১৩:- প্রক্রিয়াজাত খাবার ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপ বাড়িয়ে দিতে পারে।
১৪:- প্রতিদিন ১০গ্লাস পানি পান করুন।
১৫:-রাতে কম ও দিনে বেশি পানি পান করুন।
১৬:-দিনে ০২ কাপের বেশি কফি পান করবেন না। এতে নিদ্রাহীনতা ও গ্যাস্টিক এর সমস্যা হতে পারে।
১৭:- তৈলাক্ত খাবার কম খাবেন। কারণ, এই জাতীয় খাবার হজম হতে ৫/৭ ঘন্টা টাইম লাগে। যা আপনার শরীরে ক্লান্তি এনে দেয়।
১৮:- বিকাল ০৫ টার পর খাওয়া কমিয়ে দিন।
১৯:-দৈনিক ০৮ ঘন্টার কম ঘুম আপনার মস্তিস্কের কর্মহ্মমতা কমিয়ে দিতে পারে।
২০:- বিকালে আধা ঘন্টা বিশ্রাম নিন। এতে আপনার তরুণাদিপ্ত দেখাবে।
সুস্থ দেহ সুন্দর মন, কর্ম চনচল সারাহ্মণ।
ডাঃ বিকাশ গুপ্ত।
(অনকোলজিস্ট ও হেমাটোলজিস্ট; কমপ্রিহেনসিভ ক্যান্সার সেন্টার অফ নেভাডা,যুক্তরাষ্ট্র)
ধন্যবাদান্তে,
Prs Nasir Khan
(CMT ; ডাঃ মেসবাহ-উর রহমান মেডিকেল কলেজ, যশোর)
0 Comments